ঢাকা বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২১, ২০২৪
ব্যাংক এশিয়া মানেই ভালো কিছুর সাথে যুক্ত হওয়া: প্রসঙ্গ এজেন্ট ব্যাংকিং
  • - রাজু আলীম
  • ২০২১-০১-১৯ ১৯:৫৩:২২

ব্যাংক এশিয়ার সাথে যুক্ত হওয়া মানেই ভালো কিছুর সাথে যুক্ত হওয়া বলে মনে করেন এজেন্ট ব্যাংকিং করে সফল হওয়া উদ্যোক্তারা। তারা বলেন, ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে এসে প্রথম আমরা এই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের কথা শুনি। শুরুতে এজেন্ট ব্যাংকিং কি এ বিষয়ে না জানলেও বিশ্বব্যাপী ব্যাংক এশিয়ার যে ইমেজ, সেই ইমেজের প্রতি আমরা বিশ্বাস রেখেছিলাম। তার ফল এখন গোটা দেশ পাচ্ছে। এখন শুধু ব্যাংক এশিয়া নয়, অন্যান্য ব্যাংকগুলোও এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করেছে। এটাই ব্যাংক এশিয়ার বড় প্রাপ্তি। চিন্তায় এবং সেবাদানে ব্যাংক এশিয়া অন্যদের থেকে কয়েকগুণ বেশি এগিয়ে থাকে। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন মুন্সিগঞ্জের উদ্যোক্তা ইসলাম শেখসহ আরও অনেকে।

ইসলাম শেখ বলেন, যখন কেউ এজেন্ট ব্যাংকিং এর নামই শোনেননি, এমনকি আমিও না তখন সাহস করে বলেছিলাম, আমি করবো। ২০১৩ সালে উপজেলা চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ আমাকে বর্তমান চেয়ারম্যান আরফান আলী স্যারের বরাত দিয়ে নতুন এ ব্যাংক ব্যবস্থাপনার কথা বললেন। আমি দুইদিন সময় নিলাম, কারো কাছেই কোন তথ্য পেলাম না। কিন্তু একটা বিশ্বাস ছিলো, ব্যাংক এশিয়ার সাথে যুক্ত হওয়া মানেই ভালো কিছুর সাথে যুক্ত হওয়া। তাই কাজ কি, কি করবো, কিভাবে করবো এসব কিছু না জেনেও এজেন্ট ব্যাংকিংএর খাতায় নাম লিখিয়েছিলাম।

এ সময় কিশোরগঞ্জের ডিজিটাল ইউনিয়ন এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দেয়া সাকির হোসেন জানান, ব্যাংকিং সেবা একদম প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। এতে আমরা সকলেই উপকৃত হচ্ছি। শুরুতে গ্রাহকরা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ছিলো, কিন্তু ব্যাংক এশিয়ার সুনাম সেই শঙ্কাকে ওভারকাম করতে পেরেছে।

ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল সন্তান হলাম আমরা। আমরা ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে সব ধরণের সেবা দিচ্ছি। শহরে সকলেই কিন্তু ব্যাংকে যেতে আগ্রহী হয় না। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। তাদের জন্য এই এজেন্ট ব্যাংকিংটা অনেকটা সোনার হরিণ পাওয়ার মতো। সেই সাথে আমাদের সেবা দেয়ার ধরণও গ্রাহকদের আকৃষ্ট করছে বলে মনে করেন ঢাকার ডিজিটাল সেন্টার এজেন্ট ব্যাংকিং উদ্যোক্ত হালিম সরকার হিমেল।

ডিজিটাল ডাকে কর্মরত গাজীপুরের বাসিন্দা বিল্লাল হোসেন জানান, ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল পোস্ট অফিস থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু হয়।শুরুতে মাত্র ৬টি অফিস দিয়ে আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করি। যেহেতু সহজেই সব পাচ্ছে, তাও হাতের কাছে তখন গ্রাহকরা বেশ আগ্রহী হয়। আর আমাদের ইমেজ বা সুনামের ঘাটতি ছিলো না। তাই বেশি বেগ পেতে হয়নি।

এতো গেলো সেবাদানকারী এজেন্টদের কথা। তাহলে এজেন্ট ব্যাংকিংটা কি? যারা জানেন না, তাদের জন্য বলি, এজেন্ট ব্যাংকিং হলো একটি বৈধ এজেন্সি চুক্তির অধীনে এজেন্টদের নিয়োগ দানের মাধ্যমে জনগণ এবং গ্রাহকদের সীমিত স্কেলে ব্যাংকিং এর আর্থিক সেবা প্রদান।

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো জামানত তুলনামূলকভাবে কম লাগে। অল্প জায়গায় করা যায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের কার্যক্রম পরিচালনা। লোকবলও কম লাগে।

ব্যাংকিং সেবা বাড়াতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এজেন্ট ব্যাংকিং হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদিত একটি নতুন ব্যাংকিং হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুমোদিত একটি নতুন ব্যাংকিং ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে বৈধে এজেন্সি চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগকৃত এজেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা দেয়া হয়। যেসব এলাকায় সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিংয়ের কোন শাখা নেই, সেখানে এর মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয় এজেন্ট ব্যাংকিং, বিশেষ করে স্কুল, পথশিশু, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গের নাগরিক, চর এলাকা ও দ্বীপবাসীর কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য। ফলে সেই নির্দিষ্ট এলাকার মানুষের জন্য বাড়ছে কাজের সুযোগ। বৃদ্ধি পাচ্ছে কর্মসংস্থান, কমছে বেকারত্বের হার।

কোম্পানী আইনের আওতায় অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান, আইটিভিত্তিক আর্থিক সেবা দিতে সক্ষম এ রকম প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানীর প্রতিনিধি, ফার্মেনীর মালিক, পেট্রোল পাম্প কিংবা গ্যাস স্টেশনের মালিক, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত অফিস, এমআর এর অধীনে অনুমোদন পাওয়া এনজিও, কো-অপারেটিভ সোসাইটির অধীনস্ত প্রতিষ্ঠান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত কুরিয়ার, ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র এজেন্ট হতে পারে।

এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মোট লেন-দেনের ওপর আয় নির্ভর করে। যত বেশি লেন-দেন হবে, তত বেশি কমিশন পাওয়া যাবে। তত বেশি হিসাব খুলতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। এছাড়া যত বেশি রেমিট্যান্স পেমেন্ট দিতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন।

আর্থিক অন্তুর্ভূক্তির লক্ষ্যে ব্যাংকিং সুবিধাবঞ্চিত সেবা দিতে ২০১৩ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করা হয়। গ্রামাঞ্চলের মানুষকে সেবা দেওয়া এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মূল লক্ষ্য। ব্যাংকের শাখা নেই এসব এলাকায় নিজস্ব বিক্রয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এমন ব্যক্তি ব্যাংকের এজেন্ট হতে পারেন। কোনো ধরণের বাড়তি চার্জ ছাড়া এ সেবা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এজেন্ট ব্যাংকিং এ কোনোভাবেই গ্রাহক যেন প্রতারিত না হন সেজন্য ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি নিয়োগের আগে অবশ্যই তার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা, বিশ্বস্ততা ও সততার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রথমে শুধু পল্লী এলাকায় এজেন্ট ব্যাংকিং এর অনুমোদন দেওয়া হলেও পরে পৌর ও শহরাঞ্চলেও এজেন্ট ব্যাংকিং করার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশবে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে, বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকিং খাতকে গ্রাহকের কাছে সহজ/হাতের কাছে এবং ব্যাংকিং সময়ের পরু ব্যাংকিং সেরা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সর্ব সাধারণের কাছে ব্যাংকিং চ্যানেল সম্প্রসারিত করছে এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে।

প্রতিনিয়ত বাড়ছে গ্রাহক ও লেনদেনের পরিমান। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এজেন্ট ব্যাংকিং। রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকসহ বেসরকারি ব্যাংকগুলো যেখানে তাদের শাখা চালাতে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে জনপ্রিয় হচ্ছে এজেন্ট ব্যাংকিং। কারণ এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ব্যাংকগুলোর তেমন খরচ নেই। সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের এজেন্টকেই সব খরচ বহন করতে হয়। এজন্য এজেন্ট ব্যাংকিং দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বেশি প্রভাব পড়ছে গ্রামীণ জীবনে। এটা আর্থিক অন্তর্ভুক্তির একটা সোপান। সব ব্যাংকের আউটলেট খুলে মানুষের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনা যেতে পারে।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক (বিআইবিএম)-এর এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান ছোট ব্যবসায়ীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এজেন্ট ব্যাংকিং। এই ব্যাংকিংয়ের সর্বোচ্চ ২৯ শতাংশ গ্রাহক ছোট ব্যবসায়ী। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন গৃহীনিরা, যার পরিমাণ ১৮ শতাংশ। মোট গ্রাহকের ৭শতাংশ কৃষক। এছাড়া ১৫ শতাংশ গ্রাহক বেসরকারী চাকরিজীবী ও ৭ শতাংশ গ্রাহক শিক্ষার্থী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে রেমিট্যান্স সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রেও এজেন্ট ব্যাংকিং অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে খোলা ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা প্রায় ছয় গুন বেশি।

এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় প্রতিটি আউটলেটে গড়ে তিনজন সেবা প্রদান করছেন। তাদের সবাই স্থানীয়ভাবে নিয়োগ পাওয়া কর্মী। এর বাইরে ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এজেন্টদের তদারকি করে থাকেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও বড় ভূমিকা রাখছে নতুন এই ব্যাংকিং সেবা।

দেশে গত সাত বছরে এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট ১৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিটি আউটলেটে তিনজন করে কর্মী কাজ করছেন। ফলে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবায় প্রায় ৫০ হাজার কর্মসংস্থান হয়েছে।

চাকরির বাজারে ব্যাংকিং পেশা এখনো বেশ আকর্ষণীয়। তবে ব্যাংকের চাকরি পেতে যে ধরনের যোগ্যতা প্রয়োজন, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ততটা লাগে না। আর এসব কর্মীকে এজেন্টরাই বেতন দেয়, সেহেতু তা পরিমাণে অনেক কমই হয়ে থাকে। অবশ্য এসব কর্মীর সর্বনিম্ন বেতন কত হবে, তা অনেক ব্যাংক নির্দিষ্ট করে দিচ্ছে। বাড়ির পাশের এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটই হচ্ছে এসব কর্মীর অফিস।

বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, এজেন্ট নিয়োগে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তখন এজেন্টরা সেবা দেওয়ার জন্য কর্মী নিয়োগ করে। তবে কাদের নিয়োগ দিচ্ছে, ব্যাংক তা তদারকি করে। এসব কর্মীকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তারা ব্যাংকের কর্মী না হলেও নিয়মিত যোগাযোগের ফলে স্থায়ী কর্মীর মতো দক্ষ হয়ে ওঠেন।

জানতে চাইলে ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী গণমাধ্যমকে বলেন, বর্তমানে কর্মসংস্থান সৃষ্টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এজেন্ট ব্যাংকিং শুধু আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নয়, কর্মসংস্থানেও বড় ভূমিকা রাখছে।

বাংলাদেশে ২০১৪ সাল থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দেওয়া শুরু করে ব্যাংক এশিয়া। এখন দেশের ২৪টি ব্যাংক এই সেবা দিচ্ছে। পাড়া-মহল্লা ও হাটে-বাজারে মিলছে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা।

বিশ্বব্যাপী এজেন্ট ব্যাংকিংকে একটি আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্য খুচরা ব্যাংকিং হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ চ্যানেল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে । বাংলাদেশ ব্যাংকও এই চ্যানেলকে সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে পৌঁছানোর পাশাপাশি বর্তমান ব্যাংক গ্রাহককে বিশেষ করে ভৌগলিকভাবে বিচ্ছিন্ন স্থানে আর্থিক সেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

শাখা নেই এমন অঞ্চলে ব্যাংকিং সেবা দিতে এজেন্ট ব্যাংকিং চাল করা হয়েছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা বিভিন্ন ধরণের হিসাব খোলা, ক্ষুদ্র ও কৃষিঋণ নিতে ও কিস্তি সংগ্রহ, নগদ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন। নিম্নে এজেন্ট ব্যাংকিং এর সেবাগুলো তুলে ধরা হলো:

১) একাউন্ট খোলা

২) টাকা জমা

৩) টাকা উত্তোলন

৪) বৈদেশিক রেমিট্যান্স প্রদান

৫) ইউটিলিটি বিল পরিশোধ

৬) তহবিল স্থানান্তর

৭) ইএফটিএনের মাধ্যমে অন্য ব্যাংকের তহবিল হস্তান্তর

৮) ব্যালান্স জানা

৯) ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা

১০) ঋনের আবেদন গ্রহন, বিতরণ ও কিস্তি সংগ্রহ

১১) ক্লিয়ারিং চেক পেমেন্ট

১২) সরকারের বিভিন্ন ভাতা বিতরণ

১৩) চেক বই প্রদান

১৪) ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড সুবিধা

১৫) বীমা প্রিমিয়িাম সংগ্রহসহ বিবিধ।

অনেকেই এজেন্ট ব্যাংকিং ও উপশাখা ব্যাংকিংকে বিপরীতধর্মী ব্যাংকিং সেবা মনে করেন। মূলত এজেন্ট ব্যাংকিং ও উপশাখা ব্যাংকিং একে অপরের বিরোধী নয় বরং একে অপরের সম্পূরক। শাখা সাপোর্টেড উপশাখা আর উপশাখা সাপোর্টেড এজেন্ট আউটলেটই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সর্বোৎকৃষ্ট মডেল। এতে করে ব্যাংকগুলো অল্প সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী একটি বড় রকমের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে; ফলে বাড়ছে গ্রাহক সংখ্যা আর ব্যবসা সফলতার সাথে ছড়িয়ে পড়ছে ব্যাংকের পরিচিতি এবং সুনাম।

বাণিজ্যিক ব্যাংকের নামের শেষে ‘পিএলসি’, সুবিধা-অসুবিধা
পদোন্নতি হলোনা, কি করবেন
রাশিয়ার উপর নিষেধজ্ঞায় বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে প্রভাব